এআই যেন জাদুরমত বদলে দিয়েছে সবকিছু। এখন মুহুর্তেই করে নেওয়া যাচ্ছে কয়েক দিনের বা ঘন্টার কাজ। এআই ভিডিও তৈরিতেও এসেছে দারুন উন্নতি। ক্রিয়েটররা এখন ভিডিও ফুটেজ করতে নিচ্ছে বিভিন্ন এআই টুলস ব্যবহার করে। তবে এর জন্য সঠিক টুলসটি ব্যবহার নিশ্চিত করা আবশ্যক। অন্যথায় কাঙ্খিত ফলাফল না পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
আজকের আয়োজন সাজানো হয়েছে সহজ এবং কার্যকর পদ্ধতিতে এআই টুলস্ ব্যবহার করে ভিডিও ফুটেজ তৈরির পদ্ধতিসমূহ নিয়ে। আশা করছি আপনার ভালো লাগবে এবং মনোযোগ দিয়ে অনুসরণ করলে নিজেই তৈরি করে পারবেন অসাধারণ সব এআই ভিডিও।
এআই ভিডিও (AI Video)
একটি ভিডিও কনটেন্টের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাটেরিয়াল হচ্ছে ভিডিও ফুটেজ। আমরা সবাই জানি, বর্তমানে প্রচুর এআই টুলস রয়েছে যেগুলো দিয়ে আমরা ভিডিও জেনারেট করতে পারি। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা যেসব ফ্রি এআই গুলো দিয়ে ভিডিও জেনারেট করি, সেই ভিডিওগুলো আমাদের কাঙ্ক্ষিত ভিডিওর সাথে মেলে না।
ফলে একটি ভিডিওর জন্য আমাদের অনেকগুলো ভিডিও ফুটেজ এড করতে হয় এবং এতে আমাদের অনেক বেশি সময় লেগে যায়। অনেক ক্ষেত্রে কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়া যায়না।
আপনারা ইতমধ্যেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা Artificial Intelligence কি, ইতিহাস, ভবিষ্যৎ ও কর্মপরিধি সম্পর্কে জেনে গেছেন। সময়ের সাথে তাল মিলিয়ে নিজেকে এসবের সাথে ইন্ট্রিগ্রেট না করতে পারলে নিজেকে খুঁজে পাওয়াই মুশকিল হয়ে যাবে।
তো আজকের টিউটোরিয়ালে এআই দিয়ে ভিডিও তৈরির করার সবচেয়ে সহজ উপায় আপনাদের সাথে শেয়ার করব। যেখানে আপনাকে কোনো ধরনের প্রম্পট লিখতে হবে না এবং ঠিক যেরকম ভিডিও চাচ্ছেন, সেরকমই ভিডিও আপনি তৈরি করতে পারবেন খুবই সহজে।
যারা খুব ভালো প্রম্পট লিখতে পারেন না অথবা প্রম্পট লেখার ঝামেলা নিতে চান না এবং এত বেশি সময় ব্যয় করতে চান না, তারা চাইলে এই শর্টকাট টিপসগুলো অ্যাপ্লাই করে খুবই সহজে কম সময়ে ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন। যেভাবে আমি জেনারেট করি, ফ্লেক্সিম্পল!
আমার ভিডিওর জন্য এমন একটি ভিডিও ফুটেজ জেনারেট করতে চাই যেখানে একজন ব্যক্তি কোরআন পড়ছে। এর জন্য প্রথমে আমাকে এমন একটি ছবি খুঁজে বের করতে হবে। সেটা যেখান থেকেই হোক না কেন, গুগলে সার্চ করে নিতে পারেন, ফেসবুক থেকে নিতে পারেন, ইউটিউব থেকে নিতে পারেন—যেকোনো প্ল্যাটফর্ম থেকে নিতে পারেন।
যেমন, আমি চলে এসেছি পিন্টারেস্ট ডট কমে, যেখান থেকে ছবিগুলো কালেক্ট করি। আমি পিন্টারেস্ট থেকে বেশিরভাগ ছবিগুলো নিয়ে থাকি। পিন্টারেস্ট ডট কমে চলে আসলাম। আপনারা গুগলে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন এবং সবগুলো সাইটের লিংক আমি ডিসক্রিপশন বক্সে দিয়ে দেব, যেগুলো আপনারা ইউজ করতে পারবেন।
যেমন, আমি যদি এখানে পিন্টারেস্টে লিখি “Muslim man reading Quran,” তাহলে কোরআন পড়ছে এমন অনেকগুলো ছবি পেয়ে যাব। আমার যেটা পছন্দ, আমি সেটা নিতে পারি। উদাহরণস্বরূপ, আমি এই ছবিটা নিলাম। এখন আমি এটাকে একটু বড় করে দেব। এখানে ক্লিক করে “View Larger” ক্লিক করে বড় করে দেব। এখন আমি এই ছবিটা দিয়ে একটি ভিডিও ফুটেজ তৈরি করব।
এর আগে আমি যেটা করব, এই ইমেজটাকে রিটাচ করব। অর্থাৎ, আমি একই ইমেজটা ইউজ করব না। আমি ঠিক এইরকম আরেকটি ইমেজ তৈরি করব, যেন কোনো কপিরাইটের সমস্যা না থাকে। সেজন্য আমরা প্রথমে রাইট বাটনে ক্লিক করে এই ছবিটা কপি করে নেব। এটাকে ডাউনলোড করার দরকার নেই, শুধু কপি করে নিলেই হবে।
এখন আমি এই ছবিটা নিয়ে যাব “Dream by Wombo”-তে। ড্রিম সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানেন, এটি ক্যাপকাটের একটি ফ্রি এআই সাইট। এখানে আপনারা অনেক কাজ করতে পারবেন। তো আমি এখান থেকে একটি নিউ প্রজেক্ট নিয়ে ড্রিমে পেস্ট করব।
এরপর আমি এখানে সাইন ইন করব। সাইন ইন করার জন্য জিমেইল ব্যবহার করতে পারেন। আমি “Continue with Google”-এ ক্লিক করব। সাইন ইন হয়ে গেলে আমরা চলে যাব এডিটরে।
এখন আমরা পিন্টারেস্ট থেকে যে ছবিটা কপি করেছি, সেটা ড্রিমে পেস্ট করে আপলোড করব। আপলোড হয়ে গেলে আমরা চাইলে ছবিটাকে রিটাচ করব, অর্থাৎ সেম ধরনের আরেকটি ছবি তৈরি করব। সেজন্য আমরা “Generate” বাটনে ক্লিক করব।
দেখুন, সেম ধরনের আরেকটি ছবি জেনারেট হয়ে গেছে। আগের ছবির সাথে তুলনা করলে দেখতে পাবেন, দেখতে একই রকম হলেও এটি একটি নতুন ছবি। এখন আমরা এই ছবিটা যেকোনো জায়গায় ইউজ করতে পারি, কপিরাইটের কোনো ঝামেলা থাকবে না।
আচ্ছা, এখন আমাদের এই ছবিটা হচ্ছে পোর্ট্রেট মোডে। আমরা চাই এটাকে ল্যান্ডস্কেপ মোডে এক্সপোর্ট করতে। বিশেষ করে ইউটিউবের জন্য ভিডিও তৈরি করলে ল্যান্ডস্কেপ মোডের ছবি প্রয়োজন হয়।
সেক্ষেত্রে আমরা ছবিটা সিলেক্ট করে “Expand” বাটনে ক্লিক করব। এরপর “16:9 Aspect Ratio” সিলেক্ট করে দেব। ব্যাস! তাহলে ছবিটা সুন্দরভাবে এক্সপ্যান্ড হয়ে যাবে।
বিশেষ করে যখন আমার হাতে সময় কম থাকে, তখন আমি এভাবেই ভিডিওগুলো জেনারেট করি। এখন ছবিটা এক্সপ্যান্ড হয়ে গেছে। আপনার যেটা পছন্দ, সেটি রেখে দিতে পারেন। এরপর “Download” করে নিলেই কাজ শেষ।
এছাড়া, আপনি চাইলে ইউটিউবের যেকোনো ভিডিও থেকে একটি ছবি কালেক্ট করে সেটিও রিটাচ করতে পারেন। যেমন, আমি যদি ইউটিউবে চলে যাই…
যেমন আমি চাচ্ছি এরকম একটা ভিডিও যেন অ্যাড করতে পারি। এখন আমি যেটা করতে পারি, এখান থেকে একটা ছবি ক্রিয়েট করব। তো এর জন্য আমি প্রথমে এখান থেকে এই ছবিটার একটা স্ক্রিনশট নিয়ে নেব। আপনারা যেকোনো অ্যাপ্লিকেশন অথবা যে কোনো সফটওয়্যার দিয়ে স্ক্রিনশট নিতে পারেন। আমি গ্রিনশট ইউজ করি। আমি এখান থেকে এই ছবিটার একটা স্ক্রিনশট নিয়ে নিচ্ছি। এতটুকু পর্যন্ত আমি একটা স্ক্রিনশট নিলাম।
এটা ডাউনলোড হয়ে গেল। এখন আমি এই ছবিটাকে গ্রিমিনাতে নিয়ে আসব। গ্রিমিনাতে আমি এটাকে ডিলিট করে দিচ্ছি। আপলোড ইমেজে ক্লিক করে আমরা স্ক্রিনশট নিয়ে ছবিটাকে নিয়ে আসব। ফ্রেন্ডস, যেমন আমরা স্ক্রিনশট নিয়েছিলাম, সেটাই হচ্ছে এই ছবিটা। এটাকে আমরা নিয়ে আসব। ওকে।
এখন আমরা এই ছবিটাকে জাস্ট রিটাচ করে নেব। আমরা এই ছবিটাকে সেম আরেকটা ছবি ক্রিয়েট করব। সেজন্য এখান থেকে রিটাচে ক্লিক করব। এই দেখুন, সেম আরেকটা ছবি তৈরি হলো। ওকে, এরপর এখান থেকে রিমুভে ক্লিক করব। এভাবে অপ্রয়োজনীয় কিছু থাকলে সেটাকে রিমুভ করে ফেলতে পারবেন। ওকে, রিমুভ হয়ে গেল।
এই ছবিটা যেহেতু ল্যান্ডস্কেপ মোডে রয়েছে, এটাকে আমরা এক্সপোর্ট করব না। আমরা এই ছবিটাকে সেভ করে ফেলব। এখান থেকে এক্সপোর্টে ক্লিক করে, জাস্ট ডাউনলোডে ক্লিক করব। এখন আমরা দুইটা ছবি পেয়ে গেলাম। এখন আমরা এই ছবিগুলো দিয়ে ভিডিও জেনারেট করব।
এর জন্য আমরা অনেকগুলো ফ্রি এডউজ ব্যবহার করতে পারি। যেমন আমরা চাইলে মিনিম্যাক্সের হাইলু এড ইউজ করতে পারি অথবা পিক্সবার্স ইউজ করতে পারি। আমরা এখান থেকে হাইলুতে চলে যাব এবং এই সাইটের লিংক ভিডিওর ডিসক্রিপশন বক্সে দেয়া আছে। আপনারা সেখান থেকে অ্যাক্সেস করতে পারবেন অথবা হাইলু লিখে সার্চ করলে পেয়ে যাবেন।
যখন আপনি ফার্স্ট টাইম লগইন করবেন, তখন আপনি এখানে এগারোশো ক্রেডিট ফ্রি পেয়ে যাবেন। এই এগারোশো ক্রেডিট দিয়ে আপনি অনেকগুলো ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন। ১০-৩০ মিনিটের ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন। যখন সেই ক্রেডিটগুলো শেষ হবে, প্রতিদিন আপনি ১০০ ক্রেডিট ফ্রি পাবেন এবং ১০০ ক্রেডিট দিয়ে আপনি তিনটা ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন।
তো, আপনি যদি চান যে প্রতিদিন ২০-৩০টা ভিডিও জেনারেট করতে, যেভাবে আমি করি, সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে অনেকগুলো জিমেইল অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে নিতে পারেন, উইদাউট মোবাইল নাম্বার। যেভাবে আমি ক্রিয়েট করি, সেটা আমরা ভিডিওর শেষে দেখিয়ে দেব।
মিনিমাম ১০টা জিমেইল যদি আপনি তৈরি করে রাখেন, সেই জিমেইলগুলো দিয়ে আপনি প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫টা ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন। যেমন, আমি যদি এখানে ক্রোমে ক্লিক করি, এখানে দেখুন, আমাদের অনেকগুলো জিমেইল প্রোফাইল আকারে রয়েছে।
এটা আমরা ভিডিও শেষে দেখিয়ে দেব—কিভাবে আপনারা মোবাইল নাম্বার ছাড়া জিমেইল অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করবেন, সেটা আমরা ভিডিওর শেষে দেখিয়ে দেব। এখন এখানে তিনটা অপশন রয়েছে। খেয়াল করুন: ইমেজ টু ভিডিও, টেক্সট টু ভিডিও, সাব সেক্টরি ফ্রেমস।
আচ্ছা, আমরা এখান থেকে ইমেজ টু ভিডিও অপশনটি দেখব। এখানে আমরা প্রথমেই আমাদের ইমেজগুলো নিয়ে আসব, যে ইমেজ দিয়ে আমরা ভিডিও জেনারেট করতে চাইছি। সেজন্য আমরা ইনবক্সে ক্লিক করব, বক্সে ক্লিক করে এখান থেকে ইমেজটা আপলোড করব। আমি এই ইমেজটাকে নিয়ে আসব।
ওকে। এখন আমরা চাইলে ঠিক এভাবেই ভিডিওটা জেনারেট করতে পারি। এখানে জাস্ট জেনারেটরে ক্লিক করলেই ভিডিওটা জেনারেট হয়ে যাবে। আর আপনি যদি একটু ভালো ভিডিও পেতে চান, তাহলে সেক্ষেত্রে এখানে প্রম্পট লিখে দিতে পারেন।
আর যেহেতু আমি আগেই বলেছি, যারা প্রম্পট লিখতে চান না বা প্রম্পট লেখার ঝামেলা নিতে চান না, তারা কিভাবে ভিডিও চ্যানেলে অ্যাড করবেন, সেটাও দেখাব। সেক্ষেত্রে আপনি চাইলে ছোট্ট একটা টুল ব্যবহার করতে পারেন, যেটা একটি এক্সটেনশন।
সেটা দিয়ে আপনারা খুবই সহজে যেকোনো ইমেজ থেকে প্রম্পট বের করে নিতে পারেন। তো সেজন্য প্রথমে এক্সটেনশনটা ইনস্টল করে নিতে হবে। যেমন, আমি যদি এখান থেকে নিউ ট্যাবে ক্লিক করি, এখানে আমি লিখব “ক্রোম ওয়েব স্টোর”। এটা লিখে সার্চ করব।
এরপর এখান থেকে ক্রোম ওয়েব স্টোরে চলে যাব। এই সাইটের লিংক আমরা ডিসক্রিপশন বক্সে দিয়ে দেব। এখান থেকে আমরা “ইমেজ টু প্রম্পট” এক্সটেনশন খুঁজে বের করব। এখানে সার্চে লিখব “ইমেজ টু প্রম্পট”।
ওকে। এখানে আপনারা অনেকগুলো এক্সটেনশন পেয়ে যাবেন। আমি এখান থেকে একদম উপরে যেটা রয়েছে, সেটা ইউজ করব। এটা আমি ক্লিক করলাম। এরপর এটাকে আমরা ক্রোমের মধ্যে অ্যাড করে নেব এক্সটেনশন হিসেবে।
সেজন্য “Add to Chrome”-এ ক্লিক করব, তারপর “Add Extension”-এ ক্লিক করব। তাহলে এটা এক্সটেনশনের মধ্যে চলে আসবে এবং আমরা এটাকে খুব সহজে ইউজ করতে পারব। ওকে, এটা অলরেডি এখানে চলে এসেছে।
এখন আমি যদি এই এক্সটেনশনটা ইউজ করি, যেকোনো ছবি থেকে প্রম্পট বের করতে চাই, তাহলে কী করব? যেমন, আমি যদি এখান থেকে এটাকে ক্লোজ করে ফেলি, আমি আরেকটা ট্যাব ওপেন করছি। এখান থেকে আমি গুগল ট্রান্সলেটে চলে যাব।
ওকে, গুগল ট্রান্সলেটটা ওপেন করব। তারপর এই অবস্থায় আমি জাস্ট এক্সটেনশনটা ওপেন করে রাখব। এখানে ক্লিক করব এক্সটেনশনের মধ্যে। তারপর ইনস্টাগ্রাম থেকে এখানে কর্নারে চলে আসবে।
যে ছবি থেকে প্রম্পট বের করতে চাইছি, সেই ছবিটা এখানে আপলোড করব। যেমন, আমি যদি এখানে “Upload Image”-এ ক্লিক করি, ওকে। এখান থেকে আমি যেমন এই ছবিটার প্রম্পট বের করতে চাইছি, এটা জাস্ট ডাউনলোডে ক্লিক করব। তাহলে এটা এখানে চলে আসবে।
এই দেখুন, অলরেডি ক্রম চলে আসছে। এখন আমি চাইলেই এই ক্রমটাকে বাংলা ট্রান্সলেট করে একটু পরে নিতে পারি, চাইলে কোনো কিছু এডিট করতে পারি। যেমন, আমি এটাকে কপি করব, ক্রমটাকে। তারপর আমি গুগল ট্রান্সলেটের মধ্যে ইংলিশ টু বেঙ্গলি সিলেক্ট করব এবং ইংলিশের জায়গায় এটাকে পেস্ট করে দেব, কন্ট্রোল ভি প্রেস করে। এরপর আমরা চাইলে এখান থেকে কোনো কিছু চেঞ্জ করা দরকার হলে করতে পারি। যেমন, এখানে সবকিছু ঠিক আছে, কিন্তু এখানে “চলচ্চিত্রের স্থির চিত্র”—ফিল মিস্ত্রি—যেটা আমাদের দরকার নেই, যেহেতু আমরা ভিডিও জেনারেট করব। তাই “স্থির চিত্র” দরকার নেই, আমরা এখান থেকে “ফিল মিস্ত্রি” ডিলিট করে দিচ্ছি।
বাকি সবকিছু ঠিক আছে। আমরা চাইলে বাংলাটাকে কপি করতে পারি অথবা ইংলিশটাকে কপি করতে পারি। আমি ইংলিশ ক্রমটাকে কপি করব। জাস্ট সিলেক্ট করে কপি করে ফেললাম এবং এখান থেকে হাইলুতে চলে যাব। এখানে আমরা সেম ক্রমটাকে জাস্ট পেস্ট করে দেব। তারপর এখান থেকে আমরা “জেনারেট” এ ক্লিক করব। এটা অলরেডি জেনারেট হচ্ছে। এরপর আমরা আবার গুগল ট্রান্সলেটে চলে যাব।
এখান থেকে আমরা “ব্যাক টু মেনু”তে ক্লিক করব এবং আমরা আরেকটা ছবি নিয়ে আসব। “আপলোড ইমেজ”-এ ক্লিক করব। আপনি চাইলে যেকোনো ইমেজের লিংক কপি করে এখানে পেস্ট করলেই চলে আসবে। যেমন, আমি যদি এখান থেকে পিন্টারেস্টে চলে যাই এবং এখানে আমি স্টেশনটা ওপেন করি, তাহলে এই ছবিটাকে আমি জাস্ট ড্রাগ অ্যান্ড ড্রপ করে এখানে ছেড়ে দিলে ছবিটা চলে আসবে। এই দেখুন, এখানে ছবিটার জন্য একটা প্রম্পট চলে আসবে।
এভাবে আমরা যেকোনো ছবি থেকে প্রম্পট বের করে নিতে পারি। আচ্ছা, আমি এটাকে ক্লোজ করে দিচ্ছি। আমি আবার গুগল ট্রান্সলেটে চলে গেলাম। এখান থেকে আমরা আরেকটা ছবি নিয়ে আসব। ওকে। তারপর এখান থেকে ক্রমটাকে কপি করব এবং একইভাবে এখানে আমরা ট্রান্সলেট করে একটু পরে নিতে পারি। আবার ঠিক একই ক্রমটা ইউজ করলেই হবে।
যেমন, এখানে “ফটোরিয়ালিস্টিক” স্টেপটা দরকার নেই। প্রম্পটের মধ্যে যদি “ফটো রিয়েলিস্টিক” বা “ফটোগ্রাফি” এই ধরনের কোনো শব্দ থাকে, তাহলে সেগুলো ডিলিট করে দেবেন। আমি এখান থেকে সেটা ডিলিট করে দিচ্ছি, যেহেতু আমরা ভিডিও ডাউনলোড করব। ওকে, বাকি সবকিছু ঠিক আছে। জাস্ট এটাকে কপি করব, কপি করে আমরা হাইলুতে চলে যাব।
এখানে আমরা সেম প্রম্পটটাকে আবার পেস্ট করে দেব। ওকে। এবং এই ছবিটাকে ডিলিট করে আরেকটা ছবি নিয়ে আসব। এরপর আমরা এখান থেকে “জেনারেট” এ ক্লিক করব। দেখুন, এই ভিডিওটা অলরেডি জেনারেট হচ্ছে। এখন ১২% হয়ে গেছে। এখানে আমরা একসাথে তিনটা ভিডিও জেনারেট করতে পারব। যেহেতু আমরা প্রতিদিন ১০০ ক্রেডিট করে পাব, সেক্ষেত্রে আমরা প্রতিদিন তিনটা করে ভিডিও জেনারেট করতে পারব একটি প্রোফাইল দিয়ে, অর্থাৎ একটি জিমেইল আইডি দিয়ে।
আপনারা চাইলে মিনিমাম ৯-১০টি জিমেইল আইডি তৈরি করে রাখতে পারেন অথবা আরও বেশি আইডি তৈরি করে রাখতে পারেন। ওকে, আমাদের এখানে অলরেডি একটা ভিডিও জেনারেট হয়ে গেল। আমি যদি এটাকে একটু ক্লিক করি, দেখুন কতটা রিয়েলিস্টিক হাই-রেজোলিউশনের ভিডিওগুলো হয়! একদম রিয়েলিস্টিক।
এখানে যে “লগআউট” অপশন রয়েছে, আপনারা চাইলে যে সফটওয়্যার দিয়ে এডিট করবেন—ক্যাপকাট হোক বা ক্রিমিনিয়া হোক—জাস্ট এটাকে একটু বড় করে ক্রপ করে নিতে পারেন অথবা ব্লার করে দিতে পারেন। সেটা আমরা একটু পরে দেখিয়ে দেব ক্যাপকাটে কিভাবে করবেন।
আমি যদি এই ভিডিওটাকে ডাউনলোড করতে চাই, তাহলে জাস্ট এখান থেকে “ডাউনলোড” এ ক্লিক করব, আর সাথে সাথে ডাউনলোড হয়ে যাবে। ওকে, আমাদের এই ভিডিওটাও জেনারেট হয়ে গেল। আমি এটাকে একটু বড় করে দেখি। একদম রিয়েলিস্টিক মনে হচ্ছে। আমি এটাকে ডাউনলোড করে ফেললাম।
এখন আমার একটা মসজিদের ভিডিও দরকার। সেজন্য আমি এখান থেকে পিন্টারেস্টে চলে গেলাম। আপনারা যেকোনো সাইট থেকে নিতে পারেন। আমি এখান থেকে ভেরিফাইড একটা ইমেজ নেব। এই ছবিটাকে জাস্ট বড় করে কপি করব, কপি করে ড্রিম মিনাতে চলে যাব।
এটাকে ডিলিট করে দিলাম এবং কন্ট্রোল ভি দিয়ে পেস্ট করে দিলাম। এরপর এখানে ক্লিক করে এটাকে “রিটাচ” করে নিলাম, অর্থাৎ সেম আরেকটা ইমেজ তৈরি করলাম। ওকে, এরপর এটাকে আমরা “এক্সপান্ড” এ ক্লিক করে ১৬:৯ রেশিওতে এক্সপোর্ট করে নেব। ওকে, এরপর ডানে ক্লিক করে “এক্সপোর্ট” এ ক্লিক করে ডাউনলোড করে ফেলব।
এরপর এই ছবিটা থেকে আমরা প্রম্পট নেব। সেজন্য গুগল ট্রান্সলেটে চলে গেলাম। এরপর এখান থেকে আমরা ব্যাকে চলে যাব এবং ছবিটাকে এখানে নিয়ে আসব। এরপর জাস্ট একটু কপি করে এখানে পেস্ট করব এবং চাইলে একটু পরে নিতে পারি। যদি কোনো কিছু চেঞ্জ করা দরকার হয়, তাহলে করব। যেমন, এখানে “পটল রেস্টুরেন্ট” লেখা আছে, যেটা আমাদের দরকার নেই, তাই আমি এটা ডিলিট করে দিচ্ছি।
ওকে, এরপর আমরা এই প্রম্পটটাকে কপি করব। তারপর হাইলুতে চলে যাব। এখানে আমরা আরেকটা ভিডিও জেনারেট করতে পারব, কারণ আমাদের ৪০ ক্রেডিট বাকি আছে। আমি যদি আরেকটা প্রোফাইল ওপেন করি, তাহলে গুগলে চলে যাব। এরপর আমি আরেকটা জিমেইল খুলব।
আমি এখান থেকে হাইলুতে চলে যাব আরেকটি জিমেইল দিয়ে। এখানে দেখুন, নতুন এই জিমেইলে লগইন করতেই আমি ১০০ ক্রেডিট পেয়ে গেলাম। এখন এই জিমেইল দিয়েও আমি আজকে তিনটি ভিডিও জেনারেট করতে পারব।
এভাবেই আপনি প্রতিদিন একাধিক জিমেইল আইডি ব্যবহার করে অসংখ্য ভিডিও জেনারেট করতে পারবেন সহজেই!
এখানে জাস্ট পেস্ট করে ফেলব, ছবিটাকে এখানে ওপেন করব।
ওকে, এখানে যে ভিডিওগুলো দেখতে পাচ্ছেন, এগুলো আমরা আগে জেনারেট অ্যাড করেছিলাম।
এরপরে আমরা এখান থেকে জাস্ট চ্যানেলে ক্লিক করব। ওকে, এটা প্রোগ্রাম শুরু হয়ে গেল।
এভাবে আমরা দশটা জিমেইল দিয়ে তিরিশটা ভিডিও জেনারেট করতে পারব। এছাড়াও আমরা চাইলে প্ল্যাটফর্মের বিভিন্ন ফিচার ব্যবহার করে আরও অনেক আইটেমস তৈরি করতে পারি।
আমি এখান থেকে নিউ ট্যাব নিচ্ছি। এখানে ভিডিও জেনারেটরের মধ্যে আমি অনেকগুলো ফেভারিট করে রেখেছি।
লিস্টে রয়েছে ইমেজ টু ভিডিও, রানওয়ে এমএল, এরপর পিক্সপার্স রয়েছে। আমরা যদি এখান থেকে পিক্সপার্সটা ওপেন করি, তাহলে প্রতিদিন দুইটা করে ভিডিও জেনারেট করতে পারব। প্রতিদিন আমরা সাইটে ফ্রি ক্রিয়েটের সুবিধা পাব।
যেমন আমরা যদি সেম প্রম্পটটা এখানে দেই, আমরা মসজিদের যে প্রম্পটটা কপি করেছিলাম, সেটাকে জাস্ট কন্ট্রোল + ভি দিয়ে পেস্ট করে ফেলব এবং ছবিটা নিয়ে আসব।
আমি এখানে ক্লিক করে মসজিদের ছবিটা নিয়ে আসব। এরপর এখান থেকে ক্রিয়েট-এ ক্লিক করব।
পিক্সপার্সে খুব দ্রুত ভিডিও জেনারেট হয়। এই দেখুন, পিক্সপার্সে অলরেডি জেনারেট হয়ে গেছে। আমি এখান থেকে ডাউনলোডে ক্লিক করব, তাহলে ভিডিওটা ডাউনলোড হয়ে যাবে।
যেমন আমি চাচ্ছি, এখানে ক্যামেরাটা একটু জুম হবে। সেক্ষেত্রে আমি চাইলে প্রম্পটের একদম শেষে লিখে দিতে পারি “ক্যামেরা জুম ইন”।
এরপর যদি আবার ক্রিয়েট করি, তাহলে দেখুন, ক্যামেরাটা জুম হচ্ছে। খেয়াল করুন।
এভাবে আপনারা যেকোনো প্রম্পটের শেষে ক্যামেরা মুভমেন্টের নির্দেশনা লিখে দিতে পারেন, যেমন “জুম আউট”, “সিনেম্যাটিক ডলি ইন” অথবা “সিনেম্যাটিক ডলি আউট”।
এই ধরনের প্রম্পটগুলো আপনারা লিখে দিতে পারেন, অর্থাৎ কী ধরনের শট চান, সেটার নির্দেশনা দিন।
এই দেখুন, আগের ভিডিওটার চেয়ে এটি আরও বেশি রিয়েলিস্টিক লাগছে।
এখন আমি যদি এটাকে ডাউনলোড করতে চাই, জাস্ট ডাউনলোডে ক্লিক করব।
আচ্ছা, এখন আমরা ক্যাপকাটের ডেস্কটপ ভার্সনে যাব।
আমাদের এখানে যে লোগোগুলো রয়েছে, যেমন ওয়াটারমার্ক, সেগুলো কিভাবে রিমুভ করতে হয়, সেটা আমি শর্টকাটে দেখিয়ে দিচ্ছি।
উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এই ভিডিওটাকে ক্যাপকাটে নিয়ে আসি, তাহলে খুব সহজেই ক্রপ করতে পারি।
আমরা ক্যাপকাটের মধ্যে ভিডিও জুম করে ক্রপ করি। এতে নিচের ওয়াটারমার্কটি চলে যাবে।
অথবা আমরা চাইলে ব্লার ইফেক্ট দিতে পারি। যেমন আমি ইফেক্ট অপশনে গিয়ে “ব্লার” লিখে সার্চ করি।
যদি এখান থেকে এই ব্লার ইফেক্টটি ব্যবহার করি, সেটাকে ভিডিওর উপরে প্রয়োগ করে নিচের অংশ ব্লার করতে পারি।
এরপর, ভিডিও ক্লিপের মধ্যে যতটুকু দরকার, সেটুকু সিলেক্ট করে প্রয়োগ করব।
এইভাবে ব্লার করে বা ক্রপ করে সহজেই ওয়াটারমার্ক রিমুভ করা সম্ভব।
এ কাজটি যেকোনো সফটওয়্যারে করা যায়।
আচ্ছা, এখন আমরা দেখবো কিভাবে মোবাইল নম্বর ছাড়া জিমেইল একাউন্ট তৈরি করবেন।
সেজন্য আমাদের একটি অ্যান্ড্রয়েড ফোন ব্যবহার করতে হবে।
আমি ফোনে গিয়ে সেটিংসে ক্লিক করব। এরপর “Accounts & Backup”-এ যাব।
সেখানে আমাদের থাকা গুগল একাউন্টগুলোর মধ্যে “Manage Accounts”-এ ক্লিক করব।
এবার “Add Account”-এ ক্লিক করব এবং গুগল সিলেক্ট করব।
এরপর “Create Account” সিলেক্ট করে “For Personal Use” ক্লিক করব।
এখন যেকোনো নাম দিয়ে দিতে পারি, যেমন “আরিফ ইসলাম” লিখে নেক্সট করব।
এরপর জন্মতারিখ দিয়ে দেব, যেমন মার্চ ২২, ২০০১। তারপর জেন্ডার সিলেক্ট করে নেক্সট করব।
এবার যে নামে জিমেইল খুলতে চাই, সেই নামটি লিখে পরবর্তী ধাপে অগ্রসর হব।
এখানে যে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ডটা দিবেন, সেটা আপনি চাইলে কোথাও লিখে রাখতে পারেন যাতে কম্পিউটার থেকে সহজে লগইন করতে পারেন। এরপর আমি এখান থেকে নেক্সট-এ ক্লিক করবো। তারপর মিনিমাম নিরাপত্তার জন্য একটি পাসওয়ার্ড সেট করবো। আমি এখানে লিখবো, এরপর নেক্সট-এ ক্লিক করবো।
এরপর আবার নেক্সট, তারপর নিচের দিকে স্ক্রল করে “I Agree”-তে ক্লিক করবো। ওকে, আমাদের একাউন্ট অলরেডি তৈরি হয়ে গেল। এখন এই একাউন্টটা আমরা আমাদের কম্পিউটারে লগইন করবো।
আরেকটা জিনিস খেয়াল রাখবেন, সেটি হলো—একদিনে অনেকগুলো একাউন্ট তৈরি করবেন না। আপনি চাইলে প্রতিদিন একটি করে একাউন্ট তৈরি করতে পারেন। এভাবে দশটি একাউন্ট তৈরি করে সেগুলো দিয়ে অনেকগুলো ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।
এখন আমরা গুগল ক্রোমে চলে আসলাম। এখান থেকে আমাদের সেই জিমেইল একাউন্ট দিয়ে আরেকটি প্রোফাইল যুক্ত করবো। আমি এখান থেকে “Add” এ ক্লিক করলাম, এরপর “Sign In”। তারপর আমাদের নতুন জিমেইল ঠিকানাটা দিয়ে দেবো, এরপর নেক্সট। পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করবো।
ওকে, এরপর আমরা চাইলে সেটিংস পরিবর্তন করতে পারি। আমাদের এই প্রোফাইলে কোনো বুকমার্ক নেই। আমরা চাইলে অন্য প্রোফাইলের বুকমার্কগুলো এখানে নিয়ে আসতে পারি। বুকমার্কগুলো ব্যাকআপ করে রাখতে পারি এবং সেগুলো প্রত্যেকটি প্রোফাইলে যোগ করতে পারি যাতে বারবার নতুন করে বুকমার্ক এড করতে না হয়।
যেমন, আমি যদি আগের একটি প্রোফাইলে যাই, সেখানে বুকমার্কে বিভিন্ন সাইটের লিংক যুক্ত আছে। এইগুলো আমরা চাইলে সেভ করে রাখতে পারি। সেজন্য আমরা ব্রাউজারের উপরের থ্রি-ডটে ক্লিক করবো, তারপর “Bookmarks” থেকে “Bookmark Manager”-এ ক্লিক করবো।
এখান থেকে যতগুলো বুকমার্ক এবং ফোল্ডার আছে, আমরা চাইলে সবগুলো সেভ করতে পারি। সেজন্য আবার থ্রি-ডটে ক্লিক করে “Export Bookmarks” এ ক্লিক করবো। এরপর একটি ফোল্ডারে সেভ করবো, যেমন “D” ড্রাইভে “Bookmarks” নামে সেভ করলাম।
এই সেভ করা বুকমার্কগুলো আমরা নতুন প্রোফাইলে নিয়ে আসতে পারি। নতুন প্রোফাইলে গিয়ে, থ্রি-ডটে ক্লিক করে “Bookmarks”-এ যাবো অথবা কন্ট্রোল+শিফট+O প্রেস করলেই বুকমার্ক ম্যানেজার ওপেন হবে। এরপর থ্রি-ডটে ক্লিক করে “Import Bookmarks”-এ ক্লিক করবো, যেখানে সেভ করেছিলাম সেখান থেকে ফাইলটি সিলেক্ট করবো।
এই দেখুন, সব বুকমার্ক চলে এসেছে। এখন যদি আমরা মিনিম্যাক্স বা হাইলু ওয়েবসাইটে যাই, ভিডিও জেনারেট করার জন্য হাইলুতে ক্লিক করবো। অথবা চাইলে গুগলে সার্চ করে “Minimax” বা “Hailu” লিখে খুঁজে নিতে পারেন।
এরপর জিমেইল সিলেক্ট করে “Continue” ক্লিক করবো। তারপর লগইনে ক্লিক করবো এবং প্রোফাইল থেকে লগইন করবো।
ওকে, অলরেডি লগইন হয়ে গেছে। লগইন করার সাথে সাথে আমরা ফ্রিতে ৯০ ক্রেডিট পাবো। প্রতিদিন সাইটে ক্রিয়েট করলেই আরও ক্রেডিট পাবো। অর্থাৎ, হাইলুতে প্রতিদিন তিনটি টেক্সট এবং দুটি ভিডিও ফ্রিতে জেনারেট করতে পারবো।
এভাবে যদি আমাদের ১০টি একাউন্ট থাকে, তাহলে প্রতিদিন ৫০টি ভিডিও জেনারেট করতে পারবো। এছাড়াও আরও অনেক সাইট রয়েছে, যেগুলো আমরা খুঁজে দেখতে পারি।
আমাদের আরেকটি টিউটোরিয়াল রয়েছে, যেখানে আরও অনেক সাইট শেয়ার করা হয়েছে। যেমন, Runway ML, Lumen5, Image-to-Video, Lona, Veed ইত্যাদি সাইটে ফ্রিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক ভিডিও তৈরি করা যায়।
আশা করি যারা একদমই নতুন, যারা ক্রপিং-এর ঝামেলায় যেতে চান না এবং খুব সহজে ভিডিও জেনারেট করতে চান, তাদের জন্য আজকের ভিডিওটি অনেক বেশি সহায়ক হবে।
আশা করি ভিডিওটি ভালো লেগেছে। যদি ভালো লেগে থাকে, তাহলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে ভুলবেন না। দেখা হবে পরবর্তী ভিডিওতে। সেই পর্যন্ত ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন।
আল্লাহ হাফেজ!